গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় - গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এবং গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি সম্পর্কে জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকে আমি আপনাকে বলবো গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এবং গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেখে নেই গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এবং গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি কি।

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এবং গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি ছাড়াও এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি, গর্ভাবস্থায় বেশি বসে থাকলে কি হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সম্পর্কে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ কী, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

পেজ কনটেন্ট সূচিপত্র: গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় - গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি 

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় 

গর্ভকালীন কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। গর্ভকালীন সময়ে প্রায় নারীরা ই কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগেন। বিভিন্ন কারণে গর্ভকালীন সময়ে নারীরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগে থাকেন। কিন্তু গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় অনেকেই জানেন না। এখন আমি বলবো গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়। চলুন দেখে নেই গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়: 

  • নানা হরমোনের ফলে অন্ত্রের চলন কমে যাওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে 
  • ভারী পেটের কারণে পাকস্থলী খালি হতে বেশি সময় লাগা 
  • তলপেটের পেশী স্নায়ুর‌ উপর অতিরিক্ত চাপ পড়া 
  • থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে 

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় তা হয়তো এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। এরপর জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা সম্পর্কে। 

আরো পড়ুন: মানি লন্ডারিং কি? - মানি লন্ডারিং শাস্তি

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কোষ্ঠকাঠিন্য সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয় তা এখন জানতে পারবেন। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয় তা জানতে মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন দেখে নেই গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়:

  • মল ৩/৪ দিনে একেবারেই না হওয়া 
  • মল প্রচুর পরিমানে শক্ত হওয়া 
  • মল ত্যাগের রাস্তায় ব্যথা হওয়া
  • পেটে ব্যথা অনুভূত হওয়া 
  • মল বের না হওয়ার করণে শারীরিক অস্বস্তি 

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়  তা হয়তো আপনি এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয় তা আপনাকে বলা হয়েছে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয় তা না বুঝলে আবার পড়ুন। 

পরবর্তীতে জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা সম্পর্কে। গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সম্পর্কে জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় 

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় কি? গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় কী? গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় কি, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় কী তা না জানলে মনোযোগ সহকারে পড়ুন। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় সম্পর্কে এখন আমি বলবো। চলুন তাহলে আর দেরি না করে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় টি দেখে নেই। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় বা গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়:

  • নিয়মিত দুধ পান করা 
  • আঁশযুক্ত শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া 
  • দৈনিক হালকা ব্যায়াম বা হাঁটাচলা করতে হবে 
  • বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও বীচি জাতীয় খাবার যেমন কুমড়ার বিচি খেতে হবে
  • দৈনিক ৩ লিটার পানি পান করুন
  • দৈনিক ইসবগুলের ভুষি দিয়ে শরবত পান করুন 
  • হালকা গরম পানিতে চার চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে তার সাথে দুএক ফোটা মধু মিশিয়ে পান করুন
  • কিছু ক্ষণ পর পর খাবার খান
  • গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় হলো দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় বা গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় গুলো মেনে চললে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় গুলো কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় গুলো না বুঝলে আবার পড়ুন। গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি 

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি? আবার কেউ কেউ গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি। গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি প্রশ্ন টির উত্তর হলো হ্যা খাওয়া যাবে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় গুলোর মধ্যেই আমি ইসবগুলি খাওয়ার কথা বলেছিলাম। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় হলো ইসবগুলি খাওয়া।

গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না তা সম্পর্কে আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন। গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না তা ছাড়াও আরো জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ কী তা সম্পর্কে।

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ। গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ 

সবার গর্ভাবস্থা এক নয়। এজন্য গর্বাবস্থায় যেকোনো জটিলতার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়াই উত্তম। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সেবন করাই ভালো। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় হিসেবে ডাক্তারের কাছে যাবেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ সেবন  করবেন। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ: এভোল্যাক সিরাপ। ঘরোয়া চিকিৎসার পাশাপাশি এই গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ বা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ টি খুব ই ভালো কাজ করবে। 

গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ টি ডাক্তাররা দিয়ে থাকেন। গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ টি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন। গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ টি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ টি শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ ছাড়াও আরো জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় বেশি বসে থাকলে কি হয়।

গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ  ছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি হিসেবে গ্লিসারিন সাপোজিটরি দেওয়া হয়। এই গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি ব্যাবহার করা নিয়ম আর সাধারণ মানুষের নিয়ম একই। গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি মলদ্বারে ব্যবহার করা হয়। গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি ব্যবহার করলে খুব দ্রুত কোষ্ঠকাঠিন্য হতে মুক্তি পাওয়া যায়।

গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি ব্যবহার করার আগেই খেয়াল রাখতে হবে যে এটি যেন কোনো ভাবেই গলে না যায়। এই গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি ব্যবহারের আগে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি টি শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

গর্ভাবস্থায় বেশি বসে থাকলে কি হয়  

মহিলাদের নিঃসন্দেহে গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে শুয়ে বসে থাকলে শরীরের ক্ষতি হবে। গর্ভাবস্থায় বেশি সময় বসে থাকলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন কম হয়। আর আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন কম হবে। ফলে শিশুর শরীরেও রক্ত কম যাবে। ফলে শিশুর শরীরের ওজন ও কম বৃদ্ধি পাবে। আবার সারাদিন অলস ভাবে শুয়ে বসে দিন কাটালে নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। এছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণ শুয়ে বসে থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও বেড়ে যাবে। 

শেষ কথা: গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় - গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি

বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের টিপস। এই আর্টিকেলে আপনাকে বলা হয়েছে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় - গর্ভাবস্থায় সাপোজিটরি, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি, গর্ভাবস্থায় বেশি বসে থাকলে কি হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সম্পর্কে। 

আমাদের আজকের এই পোস্টটি এই পর্যন্তই। পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তারাও জানতে পারে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি হয়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সিরাপ, গর্ভাবস্থায় এভোল্যাক সিরাপ খাবেন কি, গর্ভাবস্থায় ইসবগুলি খাওয়া যাবে কি না, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ। ধন্যবাদ আপনাকে। ২২০৭০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url