চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি

আমরা বেশিরভাগ মানুষ চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কিগ তা জানিনা। যেহেতু চিনি আমাদের দৈনন্দিন খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি তাই চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সে সম্পর্কে জেনে রাখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই আর্টিকেলে চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি

চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কিঃ ভূমিকা

চিনি আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। আমরা প্রতিদিন যে চা কফি খায় সাধারণত এই খাবারগুলোর সাথে চিনি মিশিয়ে থাকি। তাছাড়া আমরা যে সমস্ত সপ্ট ড্রিংক্স পান করি তাতে চিনির পরিমান মাত্রাতিরিক্ত। তাই বিভিন্ন কারনে আমাদের অতিরিক্ত চিনি খেয়ে ফেলি। কিন্তু আমরা যদি সুস্থ্য দেহ চাই তাহলে প্রতিদিন আমাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে তিনি খেতে হবে। এর থেকে বেশি খেলে আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে। আর এজন্যই আমাদের চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সেগুলো জেনে নেওয়া জরুরী।

এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, চিনি বেশী খেলে কি হয়? চিনি খাওয়ার ক্ষতিকত দিক গুলো কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আশা করি আপনি চিনি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।

চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রাপ্তবয়স্ক নারী এবং পুরুষদের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে চিনি খাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। যদি এর থেকে বেশি চিনি নিয়মিত খাওয়া হয় তাহলে আমাদের শরীরে বেশ কিছু ক্ষতি হতে পারে। আমরা যেন এই ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যেতে পারি তাই চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

চিনি খাওয়ার উপকারিতাঃ

  • শক্তি বৃদ্ধি করতে
  • নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য
  • ক্ষতস্থানের জন্য
  • মস্তিষ্ক সচল রাখতে
  • বিষন্নতা দূর করতে
  • মেজাজ ভালো করতে
  • ত্বক সুন্দর করতে
  • ঠোঁট গোলাপি করতে

১। শক্তি বৃদ্ধি করতে -- জেনে রাখুন চিনি হলো শক্তির একটি উৎস। যখন চিনি রক্তে প্রবেশ করে তখন এটি গ্লুকোজে পরিণত হয়। এই গ্লুকোজ যা আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। কিন্তু যদি অতিরিক্ত পরিমাণে চিনে খাওয়া হয় তাহলে শরীরের নানাবিধ ক্ষতি হতে পারে। তাই চিনি খেতে হবে পরিমাপ মতো, তাহলেই এর থেকে উপকারিতা পাওয়া যাবে।

২। নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে -- সাধারণত যে সকল মানুষ নিম্ন রক্তচাপে ভোগে থাকে তাদের জন্য চিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। চিনির মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো তাৎক্ষণিকভাবে রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই কেও নিম্ন রক্তচাপে ভোগলে অবশ্যই চিনি খেতে পারেন।

৩। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য -- আমরা অনেকেই জানি যে ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে চিনির মাত্রা অস্থির থাকে। এ ধরনের রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক সময় কমে যায়। যখন কেউ দীর্ঘ সময় ধরে খাবার গ্রহণ না করে। এমন পরিস্থিতিতে শরীরকে পুনরায় তৈরি করতে এমনি চিনি খাওয়া প্রয়োজন।

৪। ক্ষতস্থানের জন্য -- সাধারণত আমাদের শরীরের যে কোন ক্ষতস্থান সারাতে চিনি ওষুধের থেকে দ্রুত কাজ করে থাকে। দানাদার চিনি ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে শুধুমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি ব্যবহার করা উচিত।

৫। মস্তিষ্ক সচল রাখতে -- অনেক সময় শরীরের যদি অতিরিক্ত চিনির অভাব দেখা যায় তাহলে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদেরকে চিনি খেতে হবে। যদি আমরা প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি খাই তাহলে এই সমস্যাগুলো হবে না।

৬। বিষন্নতা দূর করতে -- আমরা অনেক সময় বিষন্নতায় ভোগে থাকি। এই বিষন্নতা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে চিনি। চিনি কার্যকর ভাবে বিষন্নতার নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে। চিনি যুক্ত চকলেট মেজাজ ভালো করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

৭। মেজাজ ভালো করতে -- আপনার যদি কোন কারনে মেজাজ খারাপ হয় তাহলে মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস খেতে পারেন। কারণ চিনির মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আপনার মস্তিষ্ককে আরো ডোপামিন উৎপাদনের জন্য সংকেত দেবে। এটি আপনার মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করবে।

৮। ত্বক সুন্দর করতে -- আমরা অনেক সময় ত্বক সুন্দর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। কিন্তু ত্বক সুন্দর করার জন্য চিনি বেশ কার্যকরী এটা আমরা অনেকেই জানিনা। চিনির মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান যা আমাদের ত্বক সুন্দর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

৯। ঠোঁট গোলাপি করতে -- আমরা সকলে আমাদের ঠোঁট গোলাপি করতে চাই। সাধারণত ঠোঁট গোলাপি করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। চিনির মধ্যে থাকা উপাদানগুলো আপনার ঠোঁটের মরা চামড়াগুলোকে তুলে আনতে সাহায্য করে। যার ফলে ঠোঁট গোলাপি হয়ে যায়।

চিনি খাওয়ার অপকারিতাঃ

চিনি খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমন চিনি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে। আপনি যদি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি খান তাহলে এটি আপনার শরীরে কোন ধরনের প্রভাব পড়বে না। বাট চিনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে এটি আমাদের ওজন বাড়িয়ে দিবে। অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।

সাদা চিনি কে পরিশোধিত চিনিও বলা হয়। সালফার ডাই অক্সাইড, ফসফরিক এসিড, ক্যালসিয়াম ডাই-অক্সাইড পরিশোধ করতে ব্যবহার করা হয়। তাই আপনি যদি চিনির উপকারিতা পেতে চান তাহলে প্রতিদিন পরিমাপ মতো চিনি খাবেন।

চিনি বেশী খেলে কি হয়?

যেহেতু আমরা চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? সে সম্পর্কে জেনেছি তাহলে চিনি বেশী খেলে কি হয়? এ সম্পর্কে একটু হলেও ধারণা পেয়েছি। কারণ চিনি বেশি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে বর্তমানে বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ প্রতিদিন ২২ চামচ করে চিনি খেয়ে থাকে। চিনি বেশী খেলে কি হয়? তা উল্লেখ করা হলো।

  • শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা কমে যায়
  • ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে
  • হার্টের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে
  • রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি
  • উচ্চ রক্তচাপের মত সমস্যা হতে পারে
  • মানসিক অবসাদ এবং এনার্জি কমে যাওয়া

শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা কমে যায় -- যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খেয়ে থাকে তাহলে তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে চিনির শরীরে প্রবেশ করে সেটি গ্লুকোজ ও পরিণত হয় যদি অতিরিক্ত চিনি খাওয়া যায় তাহলে এটি শরীরের ক্ষতি সাধন করে থাকে। রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি করে থাকে এবং লিভারের সমস্যা করে থাকে।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে -- আমরা জানি যে অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খেয়ে থাকে তাহলে তার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশি থাকে। কারণ যিনি শরীরে প্রবেশ করার পরে সুগার লেভেল কে অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।

হার্টের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে -- আপনি যদি আপনার হার্টের ক্ষতি করতে না চান তাহলে অবশ্যই অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া বাদ দিতে হবে। অঅতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে এটি আমাদের হার্টের ক্ষতি করে থাকে। রক্তে যদি চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে হৃদপিন্ডের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে।

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি -- বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যদি কেউ চাহিদার চেয়ে বেশি চিনি খেয়ে থাকে তাহলে স্বাভাবিকভাবে তার দেহের ওজন বাড়তে শুরু করে। এর সাথে সাথে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। আমাদের দেহে থাকা উপকারি কোলেস্টেরল গুলো ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং আমাদের শরীর রোগ আক্রান্ত হয়ে যায়।

উচ্চ রক্তচাপের মত সমস্যা হতে পারে -- অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে যে সমস্যাটি প্রথমে দেখা যায় সেটি হল উচ্চ রক্তচাপ। আমাদের দেহে যদি চিনির পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে ইনসুলিন উৎপাদন ও বেড়ে যায়। যে কারণে ধমনীতে এক ধরনের দেয়াল তৈরি হয় যার ফলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়।

মানসিক অবসাদ এবং এনার্জি কমে যাওয়া -- যারা অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া শুরু করেছে সাধারণত তারা ডিপ্রেশন অর্থাৎ মানসিক অবসাদে ভুগে থাকে। চিনির পরিমাণ বাড়তে থাকলে তা মস্তিষ্কে ডোপামাইন নামক গুড হরমোন এর ক্ষরণ কমে যায়, যার ফলে মানসিক অবসাদে ভুগতে থাকে। এছাড়া শরীরের এনার্জি কমে যেতে থাকে। যার ফলে আমাদের শরীর একেবারে দুর্বল হয়ে যায়।

চিনিকে কেন সাদা বিষ বলা হয়?

অনেকেই চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু জানেন কি এটি শরীরের জন্য কতটা বিপজ্জনক? চিনি খাওয়ার সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ব্যধি যেমন-হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা।


চিনি খাওয়ার ফলাফল নিয়ে দীর্ঘ গবেষণায় তারা দেখেছেন, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে শরীরে দেখা দিতে পারে নানারকম বিষক্রিয়া। এছাড়া মারাত্মক কিছু রোগ যেমন-উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের আধিক্য, ফ্যাটি লিভার, ডায়াবেটিস, ওজন বেড়ে যাওয়া এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হওয়ার সঙ্গে চিনির সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই কারণেই বিশ্বজুড়ে এখন চিনির আরেক নাম 'হোয়াইট পয়জন' অর্থাৎ সাদা বিষ।

চিনি খাওয়ার ক্ষতিকত দিক

উপরের আলোচনাগুলোতে আমরা ইতিমধ্যেই চিনি খাওয়ার ক্ষতিকত দিক সম্পর্কে আপনাদের জানিয়েছি। আশা করি এই বিষয়ে আর জানানোর প্রয়োজন নেই। কেউ যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রতিদিন চিনি খেয়ে থাকে তাহলে তার জন্য কোন ধরনের ক্ষতি হয় না। সাধারণত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং নারীর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি নির্ধারণ করেছেন।

যদি এর থেকেও বেশি পরিমাণে চিনি খাওয়া হয় তাহলে শরীরের বিভিন্ন রকমের ক্ষতি হতে পারে। আর যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া হয় তাহলে কোন ধরনের ক্ষতি হয় না। চলুন অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়ার ক্ষতিকত দিক গুলো জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুনঃ প্রোস্টেট হলে প্রতিদিন কতটুকু কুমড়োর বীজ খাওয়া উচিত

  • অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি
  • হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া
  • ডায়াবেটিসের সমস্যা
  • ব্রণ এর সমস্যা হতে পারে
  • ডিপ্রেশন বেড়ে যেতে পারে
  • ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়
  • ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়
  • শরীরে এনার্জি কমে যেতে থাকে

চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কিঃ উপসংহার

চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, চিনি বেশী খেলে কি হয়? চিনি খাওয়ার ক্ষতিকত দিক, চিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনাদের বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত।

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল পড়তে হলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের আর্টিকেল আপনি নিয়মিত পাবেন।২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url