জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় - ২০টি জীবন দক্ষতা
জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় হলো এমন একটি দক্ষতা বা কৌশল যা কাজে লাগিয়ে মানুষ যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে পারে।জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় এ বিভিন্ন ঝুঁকির মধ্যে মোকাবেলা করে যে কোন সমস্যার সমাধান করে নিজের জীবনকে সুন্দর ভাবে গড়ে তোলে।সবার জীবনেই কোন না কোন সমস্যা হয়ে থাকে সে সমস্যা সমাধান করে নিজেকে সঠিক পথে নিয়ে আসার নাম হলো জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায়।
২০টি জীবন দক্ষতা অর্জনের সূচিপত্র
- জীবন দক্ষতা কি।
- জীবন দক্ষতা শিক্ষা।
- জীবন দক্ষতার উদাহরণ।
- জীবন দক্ষতার বৈশিষ্ট্য।
- জীবন দক্ষতার গুরুত্ব কি?
- জীবন দক্ষতা সততা।
- সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি দক্ষতা।
- ইচ্ছাশক্তি সংরক্ষণ।
- সৃজনশীল চিন্তা।
- সাহায্য প্রার্থনা করা।
- জনসম্মুখে কথা বলা।
- বাস্তবতা মেনে নিন।
- বেশি বশি বই পড়া।
- সময় ব্যবস্থাপনা।
- কোন বিষয়ে আপনার কৌতুহলী।
- প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ।
- অন্যের ভুল থেকে নিজের শিক্ষা নিন।
- পরিমাণ গতিতে চলুন।
- আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
- ব্যক্তিবান হয়ে উঠুন।
জীবন দক্ষতা কি
জীবন দক্ষতা কি? জীবন দক্ষতা হলো এমন এক ধরনের দক্ষতা যে কোনো কৌশল,পদ্ধতি কাজে
লাগিয়ে একজন মানুষের নিজের সমস্যা সমাধান করতে পারে। যেমন বিভিন্ন ঝুঁকির
মোকাবেলা করে একজন মানুষ সমস্যা সমাধান মধ্যে থেকে সব কিছু ঠিক করে নিয়ে নিজেকে
সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে পারেন। আমাদের প্রত্যেকের জীবন দক্ষতায় কোন না কোন
সমস্যা রয়েছে। জীবন দক্ষতা অর্জনের জন্য একজন ব্যক্তির সাথে আরেকটি
ব্যক্তির ভালো সম্পর্ক থাকা প্রয়োজন।
আপনার সেই ব্যক্তির সাথে ভালো সম্পর্ক হলে আপনার জীবন দক্ষতার কথা গুলো তার
সাতে ভাগা ভাগি করে আপনার জীবন দক্ষতা অর্জনের পরামর্শ নিয়ে সেই মানুষের মতামত
বজায় রেখে আপনার জীবন দক্ষতা ও আপনার জীবনের ভালো একটি সময় চলে আসতে পারে।
যাতে করে আপনার লক্ষে পোছে যেতে পারেন।
জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় এর জন্য আপনাকে জীবন দক্ষতা কি তা শিক্ষা
দেওয়ার উদাহরণ বৈশিষ্ট্য বাস্তবে যেনে নিতে হবে। আপনার জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে
হবে জীবনে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা থাকলে আপনি মানুষ সমাজে চলতে কোন সমস্যা হবে
না।আপনি একজন বড় মনের মানুষ হয়ে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে পারবেন, এবং জীবনের
দক্ষতা কি তা যানা থাকলে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবেন।
তাই প্রতিটি ধাপে ধাপে আপনার নিজের জীবনকে দক্ষতা করে গড়ে তুলুন যাতে করে আপনার
ভবিষ্যতে বা চলা ফেরাতে কোন সমস্যা না হয়। জীবন দক্ষতা কি তা এমন ভাবে সাজাতে
হবে যে আপনার জীবন দক্ষতা দেখে অন্য একজন আপনার প্রশংসা করে সেই প্রশংসার
অনুযায়ী আপনার জীবন গড়ে তুলতে হবে। এখন জীবন দক্ষতা অর্জনের জন্য অনেকেই অনেক
কিছু করে থাকে জীবনে একটু পরিশ্রম যা কষ্ট পেলেই নিজে নিজের মতো করে সাজিয়ে
আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে পারেন এটাই হলো জীবন দক্ষতা।
জীবন দক্ষতা শিক্ষা
জীবন দক্ষতা শিক্ষা হলো, আপনার জীবনে শিক্ষা দক্ষতার যোগ্যতা দিয়ে অর্জিত করতে
হবে আপানার জীবন। আপনার জীবনের মূল উদ্দেশ্যে থাকবে শিক্ষা। শিক্ষা অনেক ধরনের
হয়ে থাকে যেমন আপনার জীবনের দক্ষতা অর্জনের জন্য একটি শিক্ষা, একটি চাকরির
ক্ষেত্রে আপনার জীবন দক্ষতা শিক্ষা মর্যাদা এইগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এখন শিক্ষা এমন
হয়ে উঠেছে যে বাংলাদেশের কিশোর কিশোরী অন্য দেশের সাথে তুলনা দিয়ে শিক্ষা
গ্রহণের প্রতিযোগিতা করছে। নিজের জীবন প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজেকে দক্ষতা ও
শিক্ষা অর্জন করে আপনার জীবনকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে হবে।
আমাদের খুশির সংবাদ যে আমরা ছোট থেকে পড়াশোনা করে আমাদের যে শিক্ষা দেওয়া
হয় সেই জীবন দক্ষতা শিক্ষা আমাদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যায়। একটি
মানুষের সাথে কথা বলা একটি মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করা এগুলো জীবন
দক্ষতার শিক্ষা নিজেকে অর্জন করে সামনের দিকে জীবনটাকে সুস্থভাবে পরিচালনা করাই
জীবন দক্ষতা শিক্ষা অর্জনের দায়িত্ব।
আপনার জীবন দক্ষতা শিক্ষা অর্জন করে যত শিক্ষিত হতে পারেন। তাই নিজেকে নিজের মতো
করে শিক্ষিত করে শিক্ষিত সমাজে আপনার পরিচয় দিন। বাংলাদেশের বা অন্যান্য
দেশে এখন শিক্ষিত সমাজ অনেক বেশি যে বিষয়টি ঘরে ঘরে ভরে উঠছে শিক্ষিত সমাজ
এই শিক্ষিত সমাজের মধ্যে আপনার জীবন নিজের মতো করে আপনার নিজের জন্য শিক্ষা অর্জন
করে তুলতে হবে এটাই হলো জীবন দক্ষতা শিক্ষা।
জীবন দক্ষতার উদাহরণ
জীবন দক্ষতার উদাহরণ সাপেক্ষে একটি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন সবসময় কিছু না কিছু
জীবন দক্ষতার উদাহরণ সাথে অর্জনের প্রয়োজন হয়। জীবন দক্ষতার উদাহরণ সাথে
তাল মিলিয়ে আপনার জীবনে কতটুকু দক্ষতা অর্জন করেছেন সেই উদাহরণ
অনুযায়ী আপনাকে আপনার জীবন দক্ষতার উদাহরণ সাথে চলতে হবে। আপনার চার
পাশে কি হচ্ছে বা আপনি কোন পর্যায়ে আছেন সেই পর্যায়ে অনুযায়ী আপনাকে চলতে
হবে। আপনি যে অবস্থায় থাকেন না কেন আপনার দক্ষতায় আপনার জায়গায় অনেক
সুন্দর ভাবে আছেন।
আপনি যখন আপনার জীবন দক্ষতার উদাহরণ অনুযায়ী আপনি একটি ভালো কাজ করে আপনার যায়গায়
পৈছায়ছেন। এইটা আপনার সততা আপনাকে বজায় রেখে আপনি অন্যের কি আছে তা যাচাই না করে
আপনার যতটুকু আছে ততটুকু নিয়ে ভালো ভাবে থাকার চেস্টা করুণ। এর পাশা পাশি আপনার
নিজের কর্ম দক্ষতা অর্জনের সাথে জীবন দক্ষতার উদাহারন গড়ে তুলেছেন এইটা আপনার
জীবন দক্ষতার উদাহরণ এর সফলতা।
জীবন দক্ষতার বৈশিষ্ট্য
জীবন দক্ষতার বৈশিষ্ট্য হলো একটি জীবন তৈরি হয় জড় বস্তু। আবার জড় বস্তু থেকে
আলাদা একটি দক্ষতার বৈশিষ্ট্য শুরু হয়।প্রথমে আপনাকে আপনার জীবন দক্ষতার
বৈশিষ্ট্য দিয়ে বা শিক্ষা নিয়ে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার জীবনের
বৈশিষ্ট্য কতটুকু। যখন আপনার জীবন লক্ষ্যে পৌঁছানোর পর আপনি বুঝতে পারবেন
আপনার জীবন দক্ষতার বৈশিষ্ট্য পদক্ষেপ কতটুকু অর্জন করতে পেরেছেন। আপনার
দক্ষতা অনুযায়ী মনে করেন আপনি অন্য একজনের সাথে তুলনা করতে গিয়েছেন এখন
দেখছেন যে আপনার থেকে তার কতটা বৈশিষ্ট্য।
সেই জায়গা থেকে আপনি নিজেকেই বুঝতে পারবেন যে আপনার জীবন যাত্রার বৈশিষ্ট্য
কত দূর। মানুষের আসার আচরণ পরিবর্তন হলো একটি শিক্ষা যখন আপনি বুঝতে পারবেন
সেই ব্যক্তির তুলনায় আপনি অনেক এগিয়ে বা পিছিয়ে আছেন তখন বুঝতে পারবেন
জীবন দক্ষতার বৈশিষ্ট্য আপনার জীবনকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে।
জীবন দক্ষতার গুরুত্ব কি
জীবন দক্ষতার গুরুত্ব কি? তা হলো একজন ব্যাক্তির সাথে ব্যক্তি সমাজের সাথে সমাজ
তাল মিলিয়ে সম্পর্কের সমস্যা সমাধান করতে সহায়তা করে। আপনার জীবনের ব্যক্তিগত
সমস্যা ও অনেক ধরনের সমস্যা থেকে থাকে সেগুলো সমাধান করে আপনার জীবন
দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে জীবন দক্ষতার গুরুত্ব কি তা মনোযোগ সহকারে দেখে
আপনার জীবনকে সবকিছু সাজিয়ে রাখবেন যাতে করে আপনি যখন কোন কাজ করবেন
সেগুলো গুরুত্ব বা মনোযোগ দিয়ে করুন।
পরে যেন কোন সমস্যার সম্মুখীন না হতে হয়। এভাবে কাজ করে আপনার জীবনকে
গুরুত্বপূর্ণ করে তুলুন। আপনার জীবনে প্রতিটি গুরুত্ব সহকারে কাজ করে সেই
কাজ গুলো কাজে লাগিয়ে এবং শিক্ষা যোগ্যতা কর্মদক্ষতা এগুলো সব কিছু একসাথে
গুরুত্ব দিয়ে আপনি আপনার জীবন এগিয়ে নিয়ে যান।
একজন মানুষের জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ যে জীবনে আপনার ভবিষ্যৎ গড়ে উঠবে আপনি ছোট
থেকে যত বড় হবেন আপনার জীবনে যেগুলো ঘটবে সেগুলো আপনি মনোযোগ সহকারে বা
গুরুত্ব সহকারে জীবনে ধরে রাখুন দেখবেন ভবিষ্যতে আপনার অনেক কাজে দেবে জীবন
দক্ষতা গুরুত্ব।
জীবন দক্ষতা সততা
সততা হলো এটা হল আপনার যোগ্যতা গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য শিক্ষা এর উপর বজায়
রেখে আপনার সততা বোঝা যায় আপনি একজন সৎ মনের মানুষ হলে আপনাকে
দেখলেই বোঝা যায় যে আপনি একজন সৎ মানুষ। সৎ মনের মানুষ সব সময় সততা নিয়ে
কাজ করে থাকে আপনি এখন একটি জব করছেন আপনার যে কাজ করতে হয় অবশ্যই কাজটি
যদি আপনার দক্ষতার সহিত সততা নিয়ে কাজ করেন তাহলে সেই অফিস থেকে
অবশ্যই প্রশংসার সহিত হবে। আপনি ছোট থেকে বড় হয়েছেন নিয়ে বিভিন্ন
জায়গায় থেকেছেন গ্রামে শহরে সেই ক্ষেত্রে আপনি সততার সহিত বাঁচার চেষ্টা
করেছেন জীবন দক্ষতা অনুযায়ী আপনি যতটা সততার সহিত চলেছেন আপনার জীবন
দক্ষতার অর্জনের উপায় অনুযায়ী আপনি আপনার কাছে অনেক খুশি হয়ে থাকবেন।
সততা মানুষের এমনি এমনি আসে না সততা আসে পড়াশোনা কাজের দক্ষতা নানা রঙ্গিনের সব
ভিতর থেকে সখ আল্লাদ হাসি খুসি জীবন যাপন মানুষের সাথে ভালো আচরণ
ভালোবাসা এগুলো নিয়ে জীবন দক্ষতাই হলো আপনার সততা।
সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি দক্ষতা
আপনার জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় আপনি একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনার দক্ষতা
অর্জন করতে পারেন। আপনি কোন কাজ করবেন বা আপনি একটি বিজনেস শুরু করবেন সেটা
সিদ্ধান্ত আপনি সহ আপনার আশেপাশে যারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করেছে তাদের থেকে মতামত
ও সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনি একটি ব্যবসা শুরু করতে পারেন ব্যবসা শুরু করার পরে আপনার
সিদ্ধান্ত নেওয়াটা একটি দক্ষতা।
আপনি যে ছোট থেকে বড় হয়েছেন হয়তো অনেকেই আছেন বাবা মা নেই নিজের
বুদ্ধিতে বা নিজের সিদ্ধান্তে অনেক কাজ করেছেন ঠিক তেমনি ছোট থেকে যারা বড়
হয়েছেন আপনাদের যতদিন নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বুদ্ধি হয় নাই ততদিন হয়তো
আপনার বিশেষ করে বাবা মা এবং পতিবেসি এলাকাবাসী
এদের থেকে আপনি কোন কাজ করার আগে সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করেছেন যখন আপনার
বুদ্ধি হয়েছে তখন থেকে হয়তো আপনার নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিতে বুঝেছেন। তাই
আপনার জীবন দক্ষতা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়াটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ইচ্ছাশক্তি সংরক্ষণ
ইছাশক্তি সংরক্ষণ হলো, মানুষের ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা থাকে, সে বড় হয়ে নিজের
জীবনে ভালো কিছু অর্জন করার জন্য। আপনার ছোট থেকে ইচ্ছা শক্তি যদি শক্ত
ও আপনার কাজের উপরে সেই দক্ষতা অর্জন করতে পারে তাহলে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী
আপনার ইচ্ছা শক্তি অবশ্যই পূরণ হবে। জীবন দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনার ইচ্ছা
শক্তি থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। একজন মানুষের ইচ্ছাশক্তি না থাকলে তার জীবন দক্ষতা
অর্জনের জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তাই আপনি নিজেকে যত পরিচিত করতে চান
তবে আপনার ইচ্ছা শক্তি ও কাজের দক্ষতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
মনে করেন আপনি এখন ছোট আছেন ছোট থেকেই আপনার ইচ্ছা আপনি একজন সেনাবাহিনীর
চাকরি করতে চান তাহলে আপনার সেনাবাহিনীর চাকরি করার ইচ্ছা শক্তি আছে জন্য
আপনি যখন প্রশিক্ষণ নিবেন তখন সেই চাকরির এটা ইচ্ছাশক্তি নিয়ে
আপনাকে গড়ে উঠতে হবে। যখন আপনি একটি কাজে দক্ষতা অর্জন করবেন আপনার ইচ্ছা
শক্তির মাঝে আপনার জীবনের দক্ষতার অর্জনের জন্য আপনি কতটা কষ্ট বা আপনি জীবন
দক্ষতা অর্জনে করতে পেরেছেন।
সৃজনশীল চিন্তা
সৃজনশীলতা চিন্তা হলো এমন এক ধরনের চিন্তা কে বোঝায় যা মন থেকে রসিকতা
চিত্রকর্ম, সংগীত রচনা ও সমাধান এরকম ধরনের চিন্তাকে সৃজনশীল চিন্তা বলে।
যখন কোন ছাত্র-ছাত্রীকে কোন সমস্যার সমাধান করতে বলা হয়। তখন পূর্বের জ্ঞান
দক্ষতা সৃজনশীলতা এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে শিক্ষার্থীর সমস্যার
সমাধানের মোকাবেলায় তখন সফল অর্জন করে। তখন বুঝতে পারে চিন্তা
ভাবনা কতটা সৃজনশীলতায় চিন্তা ভাবনা করে আপনি আপনার জীবন দক্ষতা অর্জনের
উপায় জেনে কতটা খুশি হবে।
সারা জীবন ধরে সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা করে আপনার জীবন দক্ষতার উপায় আপনি এগিয়ে
চলেছেন এখন বুঝতেই পারছেন যে আপনার জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় আপনি কতটা দক্ষতা
এবং কতটা ক্রিয়েটিভ ভাবে সৃজনশীলতা চিন্তা ভাবনা করে নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য আরও
এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা প্রতিটা মানুষের করা উচিত
কারণ যখন আপনি একটি কাজ করতে যাবেন তখন আপনাকে অনেক চিন্তা করে বা
সুজনশীল চিন্তা করে আপনি সেই কাজটি শুরু করে এবং সেই চিন্তা অনুযায়ী আপনি ভেবে
যদি আপনি সেই কাজে সফল হন তাহলে আপনি কতটা সফল হবেন সেটা আপনি আপনার মন থেকে
বুঝতে পারবেন এটা হল সৃজনশীল চিন্তা।
সাহায্য প্রার্থনা করা
সাহায্য প্রার্থনা করা হলো অসহায় অক্ষমতা সহায় মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে
মমিন বান্দার কাজ। মানুষের নানান সমস্যা যে সম্মুখীন অসহায় হয়ে কষ্টে
জর্জরিত হয়ে যায় তখন মহান আল্লাহ তায়ালার সাহায্যে হাত বাড়িয়ে
প্রার্থনা করে আমাদের মনের আশা আকাঙ্ক্ষা বজায় রাখি. এ সময় আবার কারো
কারো সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
যখন জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় আল্লাহ তা'আলা প্রার্থনা করার
পরে আল্লাহ আমাদের এই জ্ঞান দক্ষতা অর্জনের হেদায়েত দান করেন। এছাড়াও
আপনি যখন সামর্থ্য হয়ে যাবে তখন আপনি সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব দুঃখ মানুষের
দের সাহায্য করে আপনি একজন ভালো মনের মানুষ হয়ে উঠতে পারেন এবং তাদের কাছে
দোয়া নিয়ে আপনার হেদাইয়েত দারুক মহান আল্লাহ তালা। আপনার জীবনের জীবন
দক্ষতা অর্জনের উপায়ই আপনি জীবনে আরও অনেক উন্নত করে আপনার জীবনকে সঠিকভাবে গড়ে
তুলতে পারেন।
জনসম্মুখে কথা বলা
আমরা আমাদের জীবনে অনেক মানুষ দেখেছি তারা অনেক জ্ঞানী হওয়া সত্ত্বেও
সঠিকভাবে কথা বলতে পারে না। দেখা যায় যে তাদের কথার ভিতরে অনেক জড়তা বা
ভয় প্রেরণ করে। এমনকি শিক্ষা জীবনে অনেক শিক্ষার্থীকে দেখেছি যে তাদের কথা
বলতে বা কোথাও উপস্থাপন করতে ভয়ে সম্মুখীন হতে হয়। ঠিক তারা অনেক জ্ঞানী কিন্তু
তাদের ঘাটতি ছিল জ্ঞান।
সুন্দর ভাবে কথা বলা হচ্ছে একটি আর্ট এবং স্মার্টনেস প্রথমে শুরু হবে কথা
বলার ধারণ ও কৈশল না যানাইয় নিজের মনের ভাব প্রোকাশ করতে পারে না, যার
ফলে অল্পতেই মনভাব হারিয়ে ফেলে। বাংলা ভাষায় কথা বলাটা
কঠিন কোনো কাজ নয়। যা একজন সাধারন মানুষ পারে কয়থা বলতে।
প্রথমে নিজেকে সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। আপনি কোন বিষয়ে কথা বলছেন কিভাবে
কথাটা শুরু করবেন মিষ্টির মত করে আপনাকে কথা বলা শুরু করতে হবে তখন আপনি যার
সাথে কথা বলবেন আপনার কথা শুনে সে অনেক মুগ্ধ হয়ে যাবে যে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে
কথা বলতে পারেন।
বাস্তবতা মেনে নিন
জীবনের বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর এটাই জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় জীবন দুঃখ তাই
বাস্তবে মেনে নিতে হবে আপনার সাথে যেটা যে ঘটনা ঘটবে সেটাই আপনাকে মেনে নিতে
হবে। জীবনে কষ্ট আসলে মানসিকভাবে যতটা ভেঙে পড়বেন তার অনেক বোন আপনি
পিছিয়ে যাবেন। জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট পেয়ে বাস্তবতায় মেনে নেয়াটাই
সুখ।
জীবনকে যারা বাস্তবতায় মেনে নেয় তারাই জীবনের বাস্তবতাকে আনন্দ সহিত উপভোগ
করে থাকে। এই দুঃখ কষ্ট ভাগ করে বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে শিক্ষা অর্জন করাকে
বাস্তবতা বলে। আপনার চোখের সামনে যা ঘটছে সেগুলো দেখে আপনার সাথে যেগুলো ঘটে
সেগুলোকে বাস্তববে মেনে নিতে হবে।
বেশি বেশি বই পড়ুন
বেশি বেশি বই পড়ুন জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় গড়ুন বই পড়া একটি নেশা
যেখানে আপনি নিজের জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন যত পড়বেন তত জ্ঞানী হবেন। বই
পড়ুন জ্ঞান অর্জন করুন বই মানেই জ্ঞান আপনি যত বই পড়বেন তত জ্ঞান
অর্জন করবেন। জ্ঞানী মানুষদের কাজী বই পড়া তারা যেন যে জ্ঞানী আছে তার থেকে আরো
বেশি জ্ঞানী হওয়া চেষ্টা করে জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় আপনাকে নিজেকে বই পড়ে
একজন মহান জ্ঞানী করে গড়ে তুলুন।
বই পড়লে মন ভালো থাকে অবসর সময় অন্য কিছু না করে আপনি যদি বই পড়েন তাহলে আপনার
অনেক জ্ঞান অর্জন হবে এই জ্ঞান অর্জন করে নিজেকে দক্ষ করে তুলুন। আপনি যেকোন
বিষয়ে বই পড়লে ওই বিষয়ে আপনি জানতে পারবেন এবং দক্ষ হতে পারবেন। তাই বই পড়ুন
জীবন দক্ষতা অর্জন করুন।
সময় ব্যবস্থাপনা
সময় ব্যবস্থাপনা হ্যালো প্রক্রিয়া ও পরিকল্পনা যা দিয়ে ঠিক করা হয় আপনার
একটি কাজ করতে কত সময় লাগতে পারে। সময় ব্যবস্থাপনা করে একটি মানুষ অল্প সময়ে
কত কাজ করতে পারে বা তার মানসিক চাপের উপরে কত কাজের চাপ উপার্জন করতে পারে সেটা
ডিপেন্ড করে সময়ের উপরে। আপনি যদি একটি কাজ সঠিক সময়ে বা অল্প সময়ের
মধ্যে আপনার কাজটি ব্যবস্থাপনা হয়ে যায় তাহলে আপনি সময় ব্যবস্থাপনা করে কাজ
করতে পারবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা আপনাকে সময় বাঁচিয়ে কাজ করতে হবে যেন আপনি আপনার নিজের
শরীরের জন্য একটু বিশ্রাম নিতে পারেন এবং ফ্যামিলির মানুষের সাথে আড্ডা হাসি খুশি
ভাবে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। সময় ব্যবস্থাপনা হলো আপনি ছোট থেকে
বড় হয়েছেন হয়তো বুঝতে পারেন নাই আপনি কতটা সময় নষ্ট করেছেন বা কাজে
লাগিয়েছেন। থেকে আপনার ক্যারিয়ারের জন্য নিজেকে সময় দিন তাহলে দেখবেন
আপনার ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার করতে খুব একটা বাধা আসবে না।
কোন বিষয়ে আপনার কৌতুহলী
কোন কিছু জানার আগ্রহকেই কৌতুহলে বলা হয় এখন আপনি একটি জিনিস জানেন না আপনার জীবন
দক্ষতা অর্জনের উপায় এর জন্য জানা খুবই জরুরী কৌতুহলী হয়ে আপনাকে সেই বিষয়টি
জেনে নিতে হবে। সেই বিষয়ে পরেও সে যদি সন্তুষ্ট না হয় আবার অন্য অবস্থায় জানার
চেষ্টা করে আপনাকে জানতে হবে এই বিষয়টি না জানলে হয়তো তার সমস্যার সম্মুখীন হতে
পারে। এবং কোন কিছু জানার কৌতুহলী একসময় জ্ঞান অর্জনের বৃদ্ধি ঘটে।
একজন কৌতুহলের সফল হয় তার বিভিন্ন কাজের কৌতুহলীর আগ্রহ দেখিয়ে। কৌতুহলী
হওয়ার কারণ আপনি বেশি বেশি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন যা আপনি জানার পরে নতুন
কিছু শিখতে পারবেন। এটি আপনাকে কাজে পেছনে কাজে দক্ষতা অর্জনের অনেক সাহায্য
করবে এই হলো কোন বিষয় আপনার কৌতুহলী।
প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ
জীবন দক্ষতায় প্রত্যেকটা মানুষের প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ করতে হয় যা
কর্মদক্ষতা সফলতা অর্জনের জন্য উপকরণ সংগ্রহ করে নিজের জীবন দক্ষতাকে এগিয়ে
নিয়ে যেতে হয়। এর সাথে নিজের অভিজ্ঞ লাভ করতে হয়। শুধু এগুলার মাধ্যমেই তার
উপকরণ সংগ্রহ করা নয় কোন কোন পেশা আছে যা মানুষের সেবা ইত্যাদি। যেগুলো তো
সফল হতে হলে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনাকে আপনার জীবন দক্ষতায় সফল
হয়ে উঠতে হবে।
সহজ কথায় বলতে গেলে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে যেসব উপকরণ সংগ্রহ করা
হয় তাকে ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ বলে। তথ্য
প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে কোন প্রকারের তথ্য উৎপত্তি জোগাড় করে যে
প্রয়োজনে উপকরণ সংগ্রহ করে। এবং ডিজিটাল যুগে মোবাইল ল্যাপটপ ডেস্কটপ দিয়ে
উপকরণগুলো সহজেই সংগ্রহ করা যায় এটাই হল প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ।
অন্যের ভুল থেকে নিজের শিক্ষা নিন
সফলতা লাভ করতে হলে ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে যা অন্যের ভুল দেখে নিজেকে
শিক্ষা নিতে হবে। জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় যখন আমরা অন্যের ভুল দেখে নিজের
ভুল বুঝতে পারি। কেননা অনেক কম সময়ে ভুলগুলো বুঝতে পাওয়া যায়। এখন অনেক
কম মানুষই আছে তাদের ব্যর্থতা সম্পর্কে খুব কমই জানতে চাই। আবার অনেক মানুষই
জানতে চাই যে ব্যর্থতা মানুষের জীবনে আসে না, আসলে এটা একটি ভুল ধারণা প্রতিটি
মানুষের জীবনে ব্যর্থতা এসে থাকে যা তারা সংগ্রাম করে ভুল
হয়ে যাওয়া ব্যর্থতার কাজ ঠিক করে নেয়।
সংক্ষেপে একটি উদাহরণ দেই ধরেন আপনি সাধারণত একটি পরীক্ষা দিচ্ছেন সেই পরীক্ষাতে
আপনার সামনের বেঞ্চে একটি ছেলে নকল করছিল তখন সেই নকলটা ধরা পড়েছেক আপনার চোখের
সামনে দেখলেন এগুলা আপনি দেখে কি আর নকল করতে চাইবেন। এটা একটি আমার চোখের সামনে
দেখা ভুল এই ভুলটিকে আপনাকে সংশোধন করে আপনার নিজের জ্ঞানের পরীক্ষা দিয়ে
পাস করাটা অতি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার নিজের চোখে সামনেই ঘটনাটি
ঘটেছে। তাই অন্যের ভুল থেকে নিজের শিক্ষা নিন। শিক্ষা নিয়ে আপনার ভুলের হাত
থেকে রক্ষা করুন।
পরিমাণ গতিতে চলুন
জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় এ পরিমাণ গতিতে চলুন সাধারণভাবে বলতে গেলে আপনি যে
কর্ম করেনন না কেন আপনার শারীরিকভাবে বিশ্রাম নেয়ার প্রয়োজন আছে। কারণ আপনি যে
পরিমাণ পরিশ্র কমরেন আপনার শরীরের থেকে যদি অধিক হয়ে যায়। তাহলে আপনাকে
পরিমাণ গতিতে চলতে হবে সেই সাথে আপনার শারীরিকভাবে বিশ্রাম খুবই প্রয়োজন।
আপনার জীবন দক্ষতায় আপনি যে অবস্থায় চলাফেরা করেন মনে করবেন যে আপনার সে
অবস্থাটাই সঠিক কিন্তু আপনাকে সঠিক নিয়মে চলাফেরা করে আপনার অবস্থা ঠিক
রাখতে হবে।
জীবন দক্ষ তাই অনেক সময় অনেক বাধা সফলতা এগুলা উপস্থাপন হবে এই গুলা বাধা পার
করে আপনার জীবন দক্ষতাকে এগিয়ে জান।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
জীবন দক্ষতা অর্জনের উপায় হ্যালো আপনি যে কাজই করেন না কেন সেই কাজে আপনাকে
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে কারণ সে কাজটা যদি আপনার মনোযোগ থাকে তাহলে আপনি
অবশ্যই সেই কাজে সফলতা লাভ করবেন জীবন দক্ষতা আপনি যে কাজই করুন আপনাকে সেই কাজে
প্রথমে আত্মবিশ্বাস মর্যাদা অর্জন করতে হবে।
প্রথমে নিজেকে জানতে চেষ্টা করুন এমন হচ্ছে যে মেয়ে নিজের সম্পর্কে খারাপ
দিকগুলো আপনার মনে হতভাগ খাচ্ছে সেগুলো পরিবর্তন করে নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হতে
হবে। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন কোন মানুষ পুরোপুরি সঠিক হতে পারে না সেখান থেকে
আপনাকে জীবন দক্ষতা অর্জন উপায় করতে হলে আপনাকে একজন ভালো মানুষ হয়ে
আপনাকে সব সময় আত্মবিশ্বাসী মর্যাদায় হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। ব্লক খুলে
দিয়েছে।
একজন মানুষ সুস্থ সবল শারীরিক গঠন অনুযায়ী আত্মবিশ্বাসী হতে তাকে সাহায্য করে।
এবং কোন কাজ করতে করতে যদি সে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে তাহলে মন দুরবল না করে
নিজেকে বুঝিয়ে নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করুন। একজন মানুষের
আত্মবিশ্বাস থাকাটা জরুরী এবং তার আত্মবিশ্বাসী তার জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে
সাহায্য করে।
ব্যক্তিবান হয়ে উঠুন
একজন মানুষকে জীবন দক্ষতা লড়াইয়ের জন্য অনেক কষ্ট করে বাঁচতে হয়। জীবন দক্ষতা
লড়াইয়ের সময় যখন যখন বৈধ দৃষ্টিকে নির্দেশ করে তা কিন্তু নয়। জীবন দক্ষতাই
সুন্দরভাবে বাঁচতে গেলে টাকা-পয়সার অনেক প্রয়োজন সেটাও কিন্তু নয় যার
নিজের চলার মত কিছু অর্থ উপার্জন করে নিজেকে ভালো রেখে ব্যক্তিবান মানুষ
হয়ে নিজেকে গড়ে তুলুন। job id 23650
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url