ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি

ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জানা থাকলে ডিভাইস কিনতে সুবিধা হতে পারে। পোস্টে ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি তার বিস্তারিত আলোচনা হবে। 
ম্যাকবুক ডিভাইসের আকর্ষণ এর কারণ হতে পারে ডিজাইন। কারণ প্রতিটি ডিভাইস দেখতে অত্যন্ত সুন্দর, প্রিমিয়াম ও আধুনিক হয়ে থাকে এবং তৃতীয় প্রজন্মের জন্য এটি আকর্ষণীয়। নতুন প্রযুক্তির ডিভাইসটি সবার কাছে খুবই জনপ্রিয় এবং ম্যাকবুকগুলোর আকর্ষণ বেশি থাকায় এটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

পেইজ সূচিপত্র

ম্যাকবুক কি

ম্যাকবুক অ্যাপলের নিজেদের তৈরি একটি ডিভাইস যা একদমই নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমে চালিত হয়। এটি অনেকে ম্যাকওএস নামে ডেকে থাকে। এটি আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম হওয়ায় উইন্ডোজের সাথে পাল্লা দিতে পারে এবং এর কিছু অসাধারণ ফিচার বিদ্যমান।
 
এটি নতুন জেনারেশনের হওয়ার কারণে খুব সুন্দর ও প্রিমিয়াম ডিজাইনের হয়ে থাকে। এটি দেখতে অনেকটা ল্যাপটপের মতো। নতুন যারা ব্যবহার করবে, তাদের জন্য খুবই সহজ হবে এটি ব্যবহার করা। এই ম্যাকবুক এর মধ্যে এমন কিছু ফিচার রয়েছে, যা উইন্ডোজ ল্যাপটপ গুলোতে থাকে না।

যেহেতু এটি তৃতীয় প্রজন্মের জন্য অ্যাপেলের তৈরি একটি ল্যাপটপ। ম্যাকবুক হচ্ছে মূলত নোটবুক কম্পিউটারের একটি মার্কা যার উৎপাদন করেছে অ্যাপল। ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে অনেক বেশি পরিমাণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যবহার করা হয়। তাই এটি সকলের কাছে খুবই পছন্দের একটি ডিভাইস।

ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি

ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপ প্রায় একই জিনিস। এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। কিন্তু আপনি ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপ দুটি খুব ভালোভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে, আসলে এই দুটি কোন আলাদা ব্যাপার নয়। ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি এই বিষয়ে চলুন বিস্তারিত দেখে আসি।

১। অ্যাপলের ল্যাপটপ গুলোর নাম ম্যাকবুক বলে ডাকা হয়। কিন্তু যদি আপনি খেয়াল করেন দেখতে পাবেন বেনকিউ তাদের উৎপাদিত ল্যাপটপকে জয় বুক বলে ডাকে।

২। কিন্তু এখানে ম্যাকবুক অথবা জয় বুক এই দুটির মধ্যে ধরন দেখতে প্রায় একই রকম। শুধুমাত্র একটু নতুন এবং আপডেট এক ধরনের মোবাইল কম্পিউটার ডিভাইস।

৩। এই মোবাইল কম্পিউটার গুলোকে নোটবুক হিসেবে অভিহিত করা হয়। উন্নত বিশ্বে এই মোবাইল কম্পিউটার গুলো পড়াশোনার কাজে ব্যবহার করা হয়।

৪। অনেক সময় খাতা কলমের বিকল্প হিসেবেও এই ম্যাকবুক ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই অনেকেই এই ল্যাপটপকে নোটবুক অর্থাৎ ম্যাকবুক হিসেবে বলে থাকে। তবে ম্যাকবুকের ক্ষমতা ল্যাপটপ এর চেয়ে একটু কম হয়ে থাকে।

৫। বিশেষ করে মাল্টিমিডিয়া ফাংশন এবং অফিসের ছোটখাট কাজ করার জন্য নোটবুক ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ সময় এই ম্যাকবুক প্রোফেশনাল কাজেও ব্যবহার হয়ে থাকে।

৬। তবে ম্যাকবুকের মূল্য তুলনামূলকভাবে ল্যাপটপের চেয়ে একটু বেশি হয়। ব্রান্ডের ম্যাকবুক ব্যবহার করতে হলে আপনি নতুন ধরনের মডেল বাজার থেকে যাচাই করে নিতে পারেন।

৭। দাম এবং অন্যান্য বিষয় বস্তুগুলো ভালোভাবে যাচাই করে দেখে তারপর মডেল সিলেক্ট করতে পারেন। কিন্তু ল্যাপটপ গুলো একই পদ্ধতিতে আপনি নিতে পারেন।

৮। ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে উইন্ডোজ ব্যবহারকারী যারা তারা ল্যাপটপকে অনেক বেশি পরিমাণে পছন্দ করে থাকে। কিন্তু নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম যা অ্যাপলের নিজেদের তৈরি সেটির মূলত ম্যাকবুকে ব্যবহার হয়ে থাকে।

৯। যার ফলে এটি প্রিমিয়াম ডিজাইন দিয়ে করা হয় বলে এর একটু বাড়তি আকর্ষণ রয়েছে। যেই ধরনের ফিচারগুলো ম্যাকবুকে পাওয়া যায়, সেই রকম কিছু ফিচার উইন্ডোজ ল্যাপটপে পাওয়া যায় না।

১০। যেহেতু এটি নতুন জেনারেশনের জন্য তৈরি করা হয়েছে, তাই এর নতুন অসাধারণ ফিচারগুলো সকলকে আকর্ষণ করতে পারে। যা উইন্ডোজ ল্যাপটপের ক্ষেত্রে হয় না।

অ্যাপলের ম্যাকবুক ল্যাপটপ এত জনপ্রিয় কেন

অ্যাপলের ম্যাকবুক ল্যাপটপ বিশ্বব্যাপী খুবই জনপ্রিয়। কারণ এটি প্রযুক্তি প্রেমীদের খুবই আকর্ষণ করে থাকে। এর যেই নতুন ফিচার রয়েছে, সেইগুলো খুবই আধুনিক। ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে ল্যাপটপ কম্পিউটারের জগতে আপনি ম্যাকবুকে খুঁজে পাবেন এক অমিয় প্রাণের ধারা।

পছন্দের সারিতে সবার প্রথমে রয়েছে অ্যাপলের এই ল্যাপটপ। যারা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে থাকে, তারা ম্যাকবুক ব্যবহার করাটা অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। অ্যাপলের এই ম্যাকবুক সকলের কাছে খুবই প্রিয়। বিশেষ করে এটি উইন্ডোজ ল্যাপটপের সাথে প্রতিযোগিতা করছে। 

অপারেটিং সিস্টেম অর্থাৎ ম্যাকওএস শুধু অ্যাপলে রয়েছে, যা উইন্ডোজ ল্যাপটপে পাওয়া যায় না। আর এই অপারেটিং সিস্টেমযুক্ত ল্যাপটপ যা অ্যাপল তৈরি করেছে, ম্যাকবুক নামে এটি খুবই পরিচিতি লাভ করছে। ম্যাকবুক ল্যাপটপ ধীরে ধীরে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

কেননা এই ল্যাপটপ ব্যবহারকারীরা চাহিদা অনুযায়ী ব্যবহার করে থাকে। এর তথ্যগুলো অ্যাপল ডিভাইসের হওয়ায় এটি সকলের কাছে আকর্ষণের হয়ে থাকে এবং এর আকর্ষণীয় ডিজাইনগুলো সকলকে কাজ করার অনুপ্রেরণা দেয়। বাজারের বেশিরভাগ ল্যাপটপ থেকে ম্যাকবুক অনেকটা পাতলা ও প্রিমিয়াম হয়ে থাকে।

যেহেতু ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এটি অনেকটা পাতলা হয়, তাই এটি ব্যবহার করাটা অনেকেই পছন্দ করে থাকেন। অ্যাপলের যেই ইকোসিস্টেম রয়েছে, এটি ম্যাকবুকের জনপ্রিয়তার সবচেয়ে বড় বিষয় অ্যাপল। তাদের যেই অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে।
 
সেটি নিজেদের তত্ত্বাবধানে রেখে তৈরি করে থাকে বলে এর প্রতিটি ডিভাইস হয়ে থাকে খুবই ইউনিক। যদি কখনো আপনি অ্যাপলের আইফোন ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন এয়ার ড্রপ ব্যবহার করে ম্যাকবুক থেকে অথবা আইফোন থেকে ফাইল কিভাবে শেয়ার করা যায়।

তাই ম্যাকওএস এর মধ্যে কিছু কিছু অসাধারণ ফিচার রয়েছে, যেইগুলো অন্য যেকোন ল্যাপটপে আপনি পাবেন না। এছাড়াও ইকোসিস্টেমই নয় এর মধ্যে রয়েছে ম্যাক যা অন্য কোথাও পাবেন না। তাই যারা ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে অথবা কনটেন্ট তৈরির কাজ করে থাকে।

তারা মূলত এই ম্যাকবুক ব্যবহার করে থাকে। কারন এর মধ্যে যেই সফটওয়্যার ফাইনাল কাট রয়েছে এটি দিয়ে অসাধারণ ভিডিও এডিট করা যায়। শুধুমাত্র এটি ম্যাকওএস এর মধ্যে পাওয়া যায়। তাই অ্যাপলের ম্যাকবুক সকলের কাছে বেশ পছন্দের এবং জনপ্রিয় হয়ে থাকে।

কোন ল্যাপটপ ম্যাকবুক মডেলটি কেনা উচিত

ম্যাকবুক ল্যাপটপের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী মডেল হচ্ছে ম্যাকবুক প্রো। আপনি ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে ম্যাকবুকের কোন মডেল কিনবেন সেটা নিয়ে যদি খুব চিন্তিত হয়ে থাকেন, তাহলে কোন রকমের চিন্তা ব্যতীত আপনি ম্যাকবুক প্রো কিনতে পারেন যেমন, 

  • ম্যাকবুক খুবই ব্যয়বহুল হয় কিন্তু এর ফিচারগুলো যথেষ্ট আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।
  • বাজারে ম্যাকবুকের তিন ধরনের মডেল বিদ্যমান রয়েছে।
  • এর মধ্যে ম্যাকবুক, ম্যাকবুক প্রো এবং ম্যাকবুক এয়ার এইগুলো বিদ্যমান।
  • এই তিন ধরনের মডেল একই রকমের হলেও এর পারফরম্যান্স, পাওয়ার এবং দামের দিক থেকে এইগুলো খুবই আলাদা।
  • যদি আপনি কোন কম্পিউটার দোকানে যেয়ে থাকেন, তাহলে বুঝতে পারবেন এই মডেল গুলো কি রকম হতে পারে।
  • ম্যাকবুক এর অ্যাপলের ল্যাপটপ গুলো অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত হয়।
  • কিন্তু ল্যাপটপ থেকে উইন্ডোজ এর মাধ্যমে অন্য ল্যাপটপ পরিচালিত হয়।
  • ম্যাকবুক মডেলেই একমাত্র আপনি ম্যাকওএস পাবেন, যা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
  • ম্যাকবুক প্রো এর এন্ট্রি মডেলগুলোতে আপনি পাওয়ারফুল কোর আই পাঁচ প্রসেসর পেয়ে থাকবেন।
  • ম্যাকবুকে নিম্নমানের প্রসেসর ক্লক স্পিড রয়েছে, যা কম বিদ্যুৎ খায় এবং হিটও কম হয়ে থাকে।
  • ম্যাকবুক প্রো এর মধ্যে উল্টোটা হয় বলে একদম স্পিড বেশ ভালো পাওয়া যায় এবং গরম বা হিট আপনি একই সাথে বুঝতে পারবেন।
  • ম্যাকবুক প্রো অ্যাপলের পোর্টেবল ল্যাপটপ মডেল যার সাথে ডিসপ্লে থাকে।
  • ম্যাকবুক প্রো এর মধ্যে ইএসবি পোর্ট থাকায় এটি একটু বড় হয়।
  • বাজারে আপনি ম্যানবুক প্রো এর দুই ধরনের মডেল পাবেন। একটি হল তেরো ইঞ্চির এবং অন্যটি হলো পনের ইঞ্জির ম্যাকবুক।
  • ম্যাকবুক প্রো মডেল দিয়ে আপনি ভিডিও এডিটিং, মাল্টি টাস্কিং এবং প্রোফেশনাল গেমিং কাজগুলো করতে পারবেন।
  • এছাড়াও ম্যাকবুক প্রো মডেল এর মাধ্যমে তেরো ইঞ্চির ম্যাকবুক প্রো মডেল এর মাধ্যমে ইন্টেলের ইন্টিগ্রেটেড গ্রাফিক্স করতে পারবেন।

ম্যাকবুক ল্যাপটপের জনপ্রিয়তার কারণ

ম্যাকবুক ল্যাপটপের জনপ্রিয়তার জন্য অনেক কারণই বিদ্যমান রয়েছে। এখানে আপনি ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি না জেনে শুধুমাত্র ল্যাপটপকে সেরা বলতে পারবেন না। কারণ একেক জনের পছন্দ অনুযায়ী এটি নির্ধারিত হয়ে থাকে। কারণ আপনার চাহিদা অনুযায়ী আপনি উইন্ডোজ ল্যাপটপ সিলেক্ট করবেন।

কারণ ম্যাকবুকের দাম উইন্ডোজ ল্যাপটপের চেয়ে একটু বেশি হয়। এছাড়াও অ্যাপল ডিভাইসের সবচাইতে আকর্ষণীয় ডিজাইনের হয়, বলে ম্যাকবুক অনেক বেশি জনপ্রিয়। এটি অনেক বেশি ব্যয়বহুল হয়ে থাকে। কারণ এটি অত্যন্ত সুন্দর, প্রিমিয়াম ও আধুনিক ডিজাইনের হয়ে থাকে।

বাজারে বেশিরভাগ ল্যাপটপ থেকে এটি পাতলা ও প্রিমিয়াম হয়ে থাকে। আর এই ম্যাকবুকের জনপ্রিয়তার সবচাইতে বড় কারণ হচ্ছে অ্যাপলের ইকোসিস্টেম। তাদের যেই ইকোসিস্টেম ডিভাইস রয়েছে, এটি অপারেটিং সিস্টেম এর মাধ্যমে তত্ত্বাবধান করে থাকে।
 
এটি খুবই সুন্দর ও প্রিমিয়াম হয়ে থাকে। যদি আপনি কোন আইফোন ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে এয়ার ড্রপ ব্যবহার করে ম্যাকবুক থেকে আইফোন অথবা আইফোন থেকে ম্যাকবুকে ফাইল শেয়ার করতে পারেন। কারণ এর অসাধারণ যেই ফিচারগুলো রয়েছে এটি অ্যাপলের জন্য হয়ে থাকে।

এই ম্যাকওএস আপনি অন্য কোথাও পাবেন না। ম্যাক ছাড়া এই এক সিস্টেম কোথাও পাওয়া যায় না। অ্যাপল ডিভাইসের তৈরি বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং করার জন্য সফটওয়্যার ফাইনাল কাট দরকার হয়। তাদের কাছে ম্যাক খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে।

কারণ ম্যাক ল্যাপটপে যেই অ্যাপ থাকে, তার মাধ্যমে খুব সহজেই কনটেন্ট ক্রিয়েট করা যায়, যা উইন্ডোজ ল্যাপটপ এর মাধ্যমে করা যায় না। তাই ম্যাকের এই এক্সট্রা গুনাবলির কারণে ম্যাক সকলের কাছে এবং বাজারে খুব বেশি আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।

ম্যাকবুক ল্যাপটপ ব্যবহারের সুবিধা

ম্যাকবুক ল্যাপটপ ব্যবহার করার যথেষ্ট সুবিধা রয়েছে। কারণ এই ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের কঠিন কাজকেও সহজ করে করতে পারবেন যেমন,

  • ম্যাকবুক ল্যাপটপ ব্যবহারকারী খুব সহজে স্কুলে, কলেজে পড়াশোনার কাজ সহজভাবে করতে পারে।
  • এর জন্য কোন ধরনের খাতা কলম এক্সট্রা দরকার হয় না।
  • এমনকি অফিসের বিভিন্ন প্রোফেশনাল কাজেও এই ম্যাকবুক ল্যাপটপ দিয়ে করা যায়।
  • বিনোদনের জন্য বা গেমিং এর জন্য এই ম্যাকবুক খুবই জনপ্রিয়।
  • ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ম্যাকবুক খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
  • ম্যাকবুক অত্যন্ত দ্রুত গতি সম্পন্ন হওয়ার কারণে এর কার্যকারিতা অনেক সহজে করা যায়।
  • যদিও ম্যাকবুক অনেক বেশি ব্যয়বহুল, কিন্তু এটি ব্যবহারে খুবই আকর্ষণীয়।
  • যেকোনো ধরনের কাজের চাপ নেওয়ার মতো করে এই ম্যাকবুক কে বানানো হয়।
  • যার ফলে সফটওয়্যার ডেভেলপিং, কনটেন্ট  এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজ খুব সহজে করা যায়।

শেষকথা

আশা করছি এই পোস্টটি থেকে ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি তা খুব সহজেই আইডিয়া করতে পেরেছেন। এই ম্যাকবুক এবং ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কি জেনে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে পাশেই থাকুন। ২৫২৭৫

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url